পেট্রো-রসায়ন শিল্পতালুক সংক্রান্ত নীতি সংশোধন করতে চলেছে কেন্দ্র। পরিবর্তিত নীতিতে ন্যূনতম জমির পরিমাণ কমিয়ে আনা হচ্ছে। কেন্দ্রের দাবি, এর ফলে লাভবান হবে পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্য, যেখানে এক লপ্তে বড় জমি পাওয়া কঠিন। 
শুক্রবার কলকাতায় আইসিসি-র সভায় এসে রসায়ন ও সার মন্ত্রকের যুগ্ম সচিব অমিতাভ জোশী জানান, পেট্রোলিয়াম, কেমিক্যাল অ্যান্ড পেট্রোকেমিকাল ইনভেস্টমেন্ট এরিয়া বা পেট্রো-রসায়ন শিল্পতালুক নীতিতে বদল আনা হচ্ছে। ন্যূনতম জমি ২৫০ বর্গ কিমি থেকে কমিয়ে ৫০ বর্গ কিমি করা হবে। সরকারি ছাড়পত্র দিতে তৈরি হচ্ছে এক জানলা ব্যবস্থা। মূল লগ্নিকারীর সংখ্যা একের জায়গায় হচ্ছে দুই। বাড়ছে অনুসারী শিল্পের জন্য জায়গাও। এ প্রসঙ্গে জোশী জানান, রাজ্যও নতুন করে লগ্নি প্রস্তাব পাঠাতে পারে। প্রসঙ্গত, নয়াচরে এ ধরনের পেট্রো-রসায়ন তালুক গড়ার প্রস্তাব ২০১২ সালে বাতিল হয়। অন্য দিকে, অনুষ্ঠানে উপস্থিত রাজ্যের অর্থ ও শিল্প মন্ত্রী অমিত মিত্রের দাবি, শিল্পের জন্য বিভিন্ন দফতরের হাতে এক লক্ষ একরেরও বেশি জমি রয়েছে।