আণবিক বোমা পরীক্ষার জন্য আগেই বাস্তুহারা হয়েছেন তাঁরা। এ বার মারশ্যাল দ্বীপেও বিপদের সম্মুখে বিকিনিবাসীরা! কারণ, আবহাওয়ার অদলবদল। আবহাওয়ার হেরফেরে পর পর কয়েক বছর বন্যায় বেড়ে যাচ্ছে জলের তল। যার জেরে মার্কিন মুলুকে স্থায়ী জায়গা পেতে সচেষ্ট হয়েছেন বিকিনিবাসীরা।
১৯৪৬ সালের আগে মার্কিন মুলুক লাগোয়া একটি দ্বীপে থাকতেন বিকিনিবাসীরা। পরে সেটি আণবিক বোমা পরীক্ষার জন্য নির্বাচন করা হয়। সরিয়ে দেওয়া হয় ওই দ্বীপের সমস্ত বাসিন্দাদের। তাঁদের নতুন ঠিকানা হয় কাছেরই অন্য একটি দ্বীপ-মারশ্যাল। কিন্তু আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে ২০১১ সাল থেকে দ্বীপটি প্রায় প্রতি বছরই বন্যায় জলের তলায় ডুবে যায়। পাণীয় জল এবং খাদ্যের অভাব চরমে। সে জন্যই মার্কিন মুলুকের স্থায়ী বাসিন্দা ওবামা প্রশাসনের কছে আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা।